ভোটার নিবন্ধন ফরমের নিচের অংশে থাকা টোকেন নাম্বার দিয়ে অনলাইন থেকে এনআইডি কার্ড বের করা যায় অনেক সহজেই। যারা নতুন ভোটার হয়েছেন কিন্তু আইডি কার্ড বের করতে পারেননি, এই পোস্টটি তাদের জন্যই।

নতুন ভোটার নিবন্ধন করার সময় একটি ভোটার নিবন্ধন ফরম পূরণ করা হয়। ভোটার নিবন্ধন ফরমের নিচের অংশটি আমাদেরকে দেয়া হয়ে থাকে। এই ফরমে একটি নাম্বার থাকে যেটিকে ভোটার স্লিপ নাম্বার বা টোকেন নাম্বার বলা হয়ে থাকে। উক্ত নাম্বারটি এবং জন্ম তারিখ দিয়ে অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করা যায় অনেক সহজেই।

যারা নতুন ভোটার হয়েছেন কিন্তু এনআইডি কার্ডের নাম্বার সহ এসএমএস পাননি, তারা চাইলে টকেন নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করতে পারবেন অনেক সহজেই। তো চলুন, কীভাবে ভোটার স্লিপ নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করতে হয় বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

টোকেন দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম

টোকেন নাম্বার বা ভোটার স্লিপ নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার দুইটি পদ্ধতি রয়েছে। একটি পদ্ধতিতে শুধুমাত্র টোকেন নাম্বার ব্যবহার করে আমরা ভোটার আইডি কার্ড বের করতে পারবো এবং অপর আরেকটি পদ্ধতিতে টোকেন নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার বের করার পর আমরা ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবো।

টোকেন নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার জানতে চাইলে মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে NID<স্পেস>FORM NO<স্পেস>DD-MM-YYYY এভাবে একটি ম্যাসেজ লিখে 105 নাম্বারে সেন্ড করতে হবে। তাহলে, ফিরতি ম্যাসেজে আপনার এনআইডি কার্ডের নাম্বার জানিয়ে দেয়া হবে।

এনআইডি কার্ডের নাম্বার জানা থাকলে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ ওয়েবসাইট ভিজিট করে এনআইডি কার্ডের নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে একাউন্ট রেজিস্টার করার মাধ্যমে এবং ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার ও ফেস ভেরিফিকেশন করে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করা যায়।

টোকেন নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার বিস্তারিত পদ্ধতি নিচে উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে। অনলাইনে আইডি কার্ড বের করতে চাইলে নিচে উল্লিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

ফরম নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম

ফরম নাম্বার বা টোকেন নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করতে চাইলে প্রথমেই https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/claim-account লিংকে যেতে হবে। এরপর, প্রথম বক্সে NIDFN লিখে স্পেস না দিয়ে টোকেন নাম্বার লিখতে হবে। এরপর, DD-MM-YYYY ফরম্যাট এ জন্ম তারিখ লিখতে হবে ও ক্যাপচা পূরণ করে সাবমিট করতে হবে। অতঃপর, ঠিকানা, মোবাইল এবং ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করে ভোটার আইডি কার্ড বের করতে পারবেন।

ভোটার স্লিপ নাম্বার দিয়ে অনলাইনে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম ধাপে ধাপে নিচে উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে। অনলাইনে আইডি কার্ড বের করতে চাইলে নিম্নোক্ত ধাপগুলো মনোযোগ সহকারে অনুসরণ করুন।

ধাপ ১ — এনআইডি একাউন্ট রেজিস্টার

টোকেন নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করতে হলে প্রথমেই এনআইডি একাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে। এজন্য, https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ ওয়েবসাইট ভিজিট করে রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপর যে পেজ আসবে সেখানে, প্রথম বক্সে NIDFN12345678 এভাবে টোকেন নাম্বার লিখতে হবে। অতঃপর, DD-MM-YYYY ফরম্যাট এ জন্ম তারিখ লিখতে হবে এবং ছবিতে থাকা কোড লিখে সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে।

NID Account Registration
NID Account Registration

এরপর, একটি পপআপ আসবে। বহাল লেখার উপর ক্লিক করলে আপনার এনআইডি একাউন্ট রেজিস্টার করার প্রক্রিয়া শুরু হবে। অতঃপর, পরবর্তী ধাপ অনুসরণ করুন।

ধাপ ২ — ঠিকানা যাচাই

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য এই ধাপে আপনার ভোটার নিবন্ধন করার সময় দেয়া বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা নির্বাচন করতে হবে। একই ঠিকানা নির্বাচন করার পর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করবেন।

ফরম নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড ডাউনলোড
ফরম নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড ডাউনলোড

ধাপ ৩ — মোবাইল নাম্বার যাচাই

এই ধাপে ভোটার নিবন্ধন করার সময় দেয়া মোবাইল নাম্বার যাচাই করতে হবে। আপনার দেয়া নাম্বারটি সঙ্গে থাকলে বার্তা পাঠান বাটনে ক্লিক করে ওটিপি কোড সেন্ড করুন কিংবা নাম্বার সাথে না থাকলে নাম্বার পরিবর্তন করতে পারেন। নাম্বারে কোড সেন্ড করার পর সেটি বসিয়ে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করবেন।

নতুন আইডি কার্ড ডাউনলোড
নতুন আইডি কার্ড ডাউনলোড
ফরম নাম্বার দিয়ে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড
ফরম নাম্বার দিয়ে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড

ধাপ ৪ — ফেস ভেরিফিকেশন

মোবাইল নাম্বার যাচাই করার পর একটি QR CODE দেখতে পারবেন। অন্য একটি মোবাইলে গুগল প্লে স্টোর থেকে NID WALLET অ্যাপটি ইনস্টল করে নিন। এরপর, অ্যাপটি ওপেন করে পূর্বের এই QR CODE টি স্ক্যান করে নিন। অতঃপর, স্ক্রিনে দেখানো পদ্ধতি অনুসরণ করে ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করুন।

এনআইডি কার্ড ডাউনলোড
এনআইডি কার্ড ডাউনলোড

ধাপ ৫ — একাউন্টের ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড

QR CODE স্ক্যান করে ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করা হলে দেখবেন নতুন একটি পেজে নিয়ে এসেছে। এড়িয়ে যান বাটনে ক্লিক করলে সরাসরি এনআইডি একাউন্টে ঢুকতে পারবেন। সেট পাসওয়ার্ড বাটনে ক্লিক করলে ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড সেট করে একাউন্ট সুরক্ষিত করতে পারবেন।

NID Card Download
NID Card Download

সেট পাসওয়ার্ড বাটনে ক্লিক করলে নিচের পেজে নিয়ে আসবে। একটি ইউনিক ইউজারনেম এবং একটি পাসওয়ার্ড দুইবার লিখে আপডেট বাটনে ক্লিক করবেন। (এতে করে, পরবর্তীতে একই ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্টে লগইন করতে পারবেন।)

NID BD Download
NID BD Download

ধাপ ৬ — ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

এরপর আপনার এনআইডি একাউন্টে নিয়ে আসা হবে। এখানে আপনি এনআইডি কার্ড সংক্রান্ত বিভিন্ন সেবার জন্য আবেদন করতে পারবেন। নিচের ছবির মতো দেখানো ডাউনলোড লেখার উপর ক্লিক করলে আপনার এনআইডি কার্ডের পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড হবে।

ফরম নাম্বার দিয়ে এনআইডি ডাউনলোড
ফরম নাম্বার দিয়ে এনআইডি ডাউনলোড

অতঃপর, পিডিএফ ফাইলটি প্রিন্ট করে লেমিনেটিং করে নেয়ার মাধ্যমে সেটি ব্যবহার করতে পারবেন। এটিকেই ভোটার আইডি কার্ডের অনলাইন কপি বা এনআইডি অনলাইন কপি বলা হয়। উপরোক্ত এই পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে অনেক সহজেই অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।

ভোটার নিবন্ধন করার দুই থেকে তিন মাসের মাঝে এসএমএস এর মাধ্যমে এনআইডি কার্ডের নাম্বার জানিয়ে দেয়া হয়। যারা এসএমএস পেয়েছেন, তারা টোকেন নাম্বার এর পরিবর্তে এনআইডি কার্ডের নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে উপরোক্ত পদ্ধতিগুলো একইভাবে অনুসরণ করে আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।

যারা এসএমএস পাননি, তারা উপরে উল্লেখ করে দেয়া পদ্ধতি অনুসরণ করে এসএমএস করে এনআইডি কার্ডের নাম্বার জেনে নিতে পারবেন অথবা উপরোক্ত ধাপগুলো অনুসরণ করে টোকেন নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করতে পারবেন।

অনলাইনে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম

  • অনলাইনে আইডি কার্ড বের করার জন্য https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ ওয়েবসাইট ভিজিট করুন
  • রেজিস্টার করুন বাটনে ক্লিক করুন এবং ভোটার স্লিপ নাম্বার অথবা এনআইডি নাম্বার লিখুন
  • জন্ম তারিখ লিখুন এবং ছবিতে থাকা কোডটি পূরণ করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন
  • বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা যাচাই করুন এবং মোবাইল নাম্বার যাচাই করুন
  • NID Wallet অ্যাপ ইনস্টল করে QR Code স্ক্যান করে ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করুন
  • ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড সেট করে বা এড়িয়ে গিয়ে অ্যাকাউন্টে লগইন করুন
  • এনআইডি অ্যাকাউন্ট থেকে Download লেখার উপর ক্লিক করে আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন

অনলাইনে আইডি কার্ড বের করার জন্য উপরোক্ত ধাপগুলো অনুসরণ করতে হয়। টোকেন নাম্বার দিয়ে এনআইডি কার্ড বের করার নিয়ম ইতোমধ্যে পোস্টে ছবিসহ বিস্তারিত উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে।

জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, জন্ম নিবন্ধন এবং ব্যাংকিং সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে আপডেট জানতে আমাদের সোশ্যাল মিডিয়াগুলো ফলো করুন।

NID নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম

NID নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার জন্য https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ ওয়েবসাইট ব্রাউজ করুন। রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করে প্রথমে আপনার এনআইডি নাম্বার এবং জন্ম তারিখ লিখুন। ক্যাপচা পূরণ করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা যাচাই করে মোবাইল নাম্বার যাচাই করুন। QR কোড স্ক্যান করে ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করুন। এরপর, আইডি কার্ড বের করতে পারবেন।

NID নাম্বার জানা থাকলে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম পোস্টটি অনুসরণ করুন। উক্ত পোস্টে বিস্তারিত তথ্য ছবিসহ উল্লেখ করে দেয়া হয়েহে। NID নাম্বার জানা থাকুক বা না থাকুক, আপনি অনলাইন থেকে আইডি কার্ড বের করতে পারবেন।

স্লিপ নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করার নিয়ম

স্লিপ নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করার জন্য https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ ওয়েবসাইট ভিজিট করে রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করুন। প্রথম ঘরে NIDFN123456789 এভাবে স্লিপ নাম্বার লিখুন, জন্ম তারিখ লিখুন, ক্যাপচা পূরণ করে সাবমিট করুন। এরপর, ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার এবং ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করে আইডি কার্ড বের করতে পারবেন।

এনআইডি একাউন্ট রেজিস্টার করার সময় শুধু স্লিপ নাম্বার লিখলে হবেনা। NIDFN লিখতে হবে এবং সাথে স্লিপ নাম্বার লিখতে হবে। উদাহরণ – NIDFN32465829

ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক

ভোটার নাম্বার বা NID Number এবং জন্ম তারিখ দিয়ে এনআইডি একাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে। এরপর, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা এবং মোবাইল নাম্বার যাচাই করতে হবে। এরপর, NID Wallet অ্যাপ ব্যবহার করে ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করে আইডি কার্ড ডাউনলোড করা যাবে।

এভাবে ভোটার নাম্বার বা ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক করার পাশাপাশি আইডি কার্ড ডাউনলোড করে সেটি লেমিনেটিং করে ব্যবহার করতে পারবেন।

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড চেক

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। এরপর, একাউন্ট থাকলে লগইন করতে হবে অথবা রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করে ভোটার স্লিপ/এনআইডি নাম্বার এবং জন্ম তারিখ লিখে ক্যাপচা পূরণ করে সাবমিট করতে হবে।

অতঃপর, বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা সিলেক্ট করে মোবাইল নাম্বার যাচাই করতে হবে। এরপর, NID Wallet অ্যাপ ব্যবহার করে ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করলে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন অনেক সহজেই।

FAQ

ভোটার আইডি কার্ড বের করবো কিভাবে?

টোকেন নাম্বার বা ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে NID Wing এর ওয়েবসাইট থেকে ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার, ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করে ভোটার আইডি কার্ড বের করতে পারবেন।

ভোটার আইডি কার্ড কিভাবে চেক করব?

ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য NID Wing এর ওয়েবসাইট ভিজিট করে ভোটার স্লিপ নাম্বার বা এনআইডি নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে একাউন্ট রেজিস্টার করুন। রেজিস্টার করার সময় আপনার ভোটার আইডি কার্ড হয়েছে কিনা তা জানতে পারবেন।

জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে কি করবেন?

জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে যে স্থানে হারিয়ে গেছে উক্ত এলাকার নিকটবর্তী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি বা জিডি করতে হবে। এরপর, উক্ত জিডির কপি নিয়ে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড রি-ইস্যুর আবেদন করার মাধ্যমে নতুন করে ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন।

টোকেন নাম্বার হারিয়ে গেলে করণীয় কী?

টোকেন নাম্বার হারিয়ে গেলে উপজেলা নির্বাচন কমিশন অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। এরপর, যথাযথ তথ্য প্রদান করার মাধ্যমে আপনার ভোটার স্লিপ নাম্বার জেনে নিতে পারবেন।

কিভাবে বাংলাদেশে nid কার্ড অনলাইনে চেক করব?

বাংলাদেশের যেকোনো ভোটার নিবন্ধন করা ব্যক্তির NID কার্ড অনলাইনে চেক করার জন্য services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। এরপর, ভোটার স্লিপ নাম্বার দিয়ে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। অতঃপর, ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার এবং ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করলে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড যাচাই করা যাবে।

সারকথা

যারা এনআইডি কার্ডের নাম্বার জানে না বা ভুলে গেছে তারা চাইলে এই পোস্টে উল্লেখ করা পদ্ধতি অনুসরণ করে ফরম নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবে।

অন্যান্য পোস্টগুলো

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

7 Comments

    1. পোস্টে উল্লিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনার এনআইডি কার্ড চেক করতে এবং ডাউনলোড করতে পারবেন।

  1. আমার এক চোট ভাইয়ে এন আইডি কাডে 18 বচর এখনকি 3 বচর বারানো জাবে 21 বচর করা জাবে

    1. আপনার ছোট ভাইয়ের যেকোনো পরীক্ষার সার্টিফিকেটে ৩ বছর বেশি অনুযায়ী জন্ম তারিখ থাকে, তাহলে বাড়াতে পারবেন। তাছাড়া, ইচ্ছে করে ৩ বছর বাড়ানোর সুযোগ নেই।